বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৫৯ অপরাহ্ন

মাদ্রাসা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে এম.ফিল-পিএইচ.ডি ডিগ্রিধারী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরামের মতবিনিময় সভা ও দাবি দাওয়া পেশ।

মিজানুর রহমান
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৮৫ বার পড়া হয়েছে

মাদ্রাসা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে এম.ফিল-পিএইচ.ডি ডিগ্রিধারী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরামের মতবিনিময় সভা ও দাবি দাওয়া পেশ।

মোঃ মিজানুর রহমান স্টাফ রিপোর্টারঃ
মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের সেমিনার কক্ষে, ১০ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫ টায়, বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব ও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মানিত মহাপরিচালক জনাব হাবিবুর রহমান স্যারের সাথে “এম.ফিল-পিএইচ.ডি ডিগ্রীধারী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরাম” এর একটি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মতবিনিময় সভায় আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নে বিভিন্ন দিক আলোচনা হয়েছে।

স্যার অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে আমাদের কথাগুলো শুনেছেন এবং সেগুলোর যথার্থতা বিশ্লেষণ করেছেন।

সবশেষে আমাদের বিষয়গুলোর সঙ্গে স্যার একমত হয়ে, যতদূর সম্ভব এ বিষয়গুলোর ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন।

আলোচনার যে বিষয়গুলো প্রাধান্য পায় সেগুলো হচ্ছে :

১. পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি কলেজের এম.ফিল-পিএইচডি  ডিগ্রিধারী শিক্ষকদের ন্যায়, মাদ্রাসার এম.ফিল পিএইচ.ডি ডিগ্রিধারী শিক্ষকদের জন্য ইনক্রিমেন্ট ব্যবস্থা চালু করা।

২. এমফিল পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষকদের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৩ বছরের সহকারী অধ্যাপক পদে চাকরির শর্ত শিথিল করা।

৩. স্বতন্ত্র ও সংযুক্ত ইবতেদায়ী মাদ্রাসা সমূহ জাতীয়করণ করা।

৪. এমপিও শিক্ষকদের পিএইচডি থাকলে সর্বোচ্চ ৫ বছর ও এম.ফিল. থাকলে সর্বোচ্চ  ৬ বছরের মধ্যে সহকারী অধ্যাপক পদে ও সমপদের গ্রেড প্রদান।

৫. মাদ্রাসা শিক্ষকদের বিদেশে উচ্চতর ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা।

৬. আলিম মাদ্রাসার এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. ডিগ্রিদারীদের সমান সুযোগ বা ফাযিল কামিল মাদ্রাসায় চাকরিরত প্রভাষকদের মত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেওয়ার অনুমতি দান।

৭. মাদ্রাসায় নিয়মিত তদারকির জন্য ইন্সপেকশন টীম গঠন করা।

৮. কমপক্ষে প্রতি জেলায় বিএমটিটিআই আদলে প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করা।

৯. অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগ পরীক্ষায় এম.ফিল ও পিএইচ.ডি ডিগ্রির সনদের মূল্যায়ন নির্ধারণ করা।

১০. আলিয়া মাদ্রাসা গুলোর সিলেবাস  ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে মাদ্রাসা শিক্ষকদের মতামত সহযোগিতা নেয়া। ডিজি স্যার মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। এছাড়া অনেকগুলো বিষয়ে স্যারের সাথে অত্যন্ত ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে।  আমরা মনে করি, স্যারের মাধ্যমে আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার যুগান্তকারী অধ্যায়ের সূচনা হবে। অনুষ্ঠানে ফোরামের সভাপতি ডক্টর আহমাদুল্লাহ, সিনিয়র সহ-সভাপতি ডক্টর রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ সহ ফোরামের  নির্বাহী কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বারী ওয়াদুদী স্টাফ রিপোর্টার ………………………………………………… বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের সেমিনার কক্ষে, ১০ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫ টায়, বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব ও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মানিত মহাপরিচালক জনাব হাবিবুর রহমান স্যারের সাথে “এম.ফিল-পিএইচ.ডি ডিগ্রীধারী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরাম” এর একটি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মতবিনিময় সভায় আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নে বিভিন্ন দিক আলোচনা হয়েছে।

স্যার অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে আমাদের কথাগুলো শুনেছেন এবং সেগুলোর যথার্থতা বিশ্লেষণ করেছেন।

সবশেষে আমাদের বিষয়গুলোর সঙ্গে স্যার একমত হয়ে, যতদূর সম্ভব এ বিষয়গুলোর ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন।

আলোচনার যে বিষয়গুলো প্রাধান্য পায় সেগুলো হচ্ছে :

১. পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি কলেজের এম.ফিল-পিএইচডি  ডিগ্রিধারী শিক্ষকদের ন্যায়, মাদ্রাসার এম.ফিল পিএইচ.ডি ডিগ্রিধারী শিক্ষকদের জন্য ইনক্রিমেন্ট ব্যবস্থা চালু করা।

২. এমফিল পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষকদের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৩ বছরের সহকারী অধ্যাপক পদে চাকরির শর্ত শিথিল করা।

৩. স্বতন্ত্র ও সংযুক্ত ইবতেদায়ী মাদ্রাসা সমূহ জাতীয়করণ করা।

৪. এমপিও শিক্ষকদের পিএইচডি থাকলে সর্বোচ্চ ৫ বছর ও এম.ফিল. থাকলে সর্বোচ্চ  ৬ বছরের মধ্যে সহকারী অধ্যাপক পদে ও সমপদের গ্রেড প্রদান।

৫. মাদ্রাসা শিক্ষকদের বিদেশে উচ্চতর ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা।

৬. আলিম মাদ্রাসার এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. ডিগ্রিদারীদের সমান সুযোগ বা ফাযিল কামিল মাদ্রাসায় চাকরিরত প্রভাষকদের মত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দেওয়ার অনুমতি দান।

৭. মাদ্রাসায় নিয়মিত তদারকির জন্য ইন্সপেকশন টীম গঠন করা।

৮. কমপক্ষে প্রতি জেলায় বিএমটিটিআই আদলে প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করা।

৯. অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়োগ পরীক্ষায় এম.ফিল ও পিএইচ.ডি ডিগ্রির সনদের মূল্যায়ন নির্ধারণ করা।

১০. আলিয়া মাদ্রাসা গুলোর সিলেবাস  ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে মাদ্রাসা শিক্ষকদের মতামত সহযোগিতা নেয়া। ডিজি স্যার মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। এছাড়া অনেকগুলো বিষয়ে স্যারের সাথে অত্যন্ত ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে।  আমরা মনে করি, স্যারের মাধ্যমে আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার যুগান্তকারী অধ্যায়ের সূচনা হবে। অনুষ্ঠানে ফোরামের সভাপতি ডক্টর আহমাদুল্লাহ, সিনিয়র সহ-সভাপতি ডক্টর রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ সহ ফোরামের  নির্বাহী কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরও সংবাদ